১৮ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, বৃহস্পতিবার, সকাল ১১:৫৮
শিরোনাম :
শিরোনাম :
অমর একুশে বইমেলায় মনোয়ার মোকাররমের “আগামী বসন্তে” আজ বঙ্গবন্ধু গবেষক মিল্টন বিশ্বাসের জন্মদিন কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায় এপার-ওপার বাংলার লেখকগণ জবিতে ‘মধুসূদন ও বাংলা সাহিত্য’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত দীনেশচন্দ্র সেনের বৃহৎবঙ্গ, বাংলার লোককৃষ্টির যুক্ত সাধনার ঐতিহ্য আলোচনা সভার প্রধান আলোচক মিল্টন বিশ্বাস স্বর্ণপদক পাচ্ছেন কথাসাহিত্যিক নাসরীন জেবিন যারা কবিতা ভালোবাসে তারা স্বচ্ছ মানসিকতার হয় : কবি কামাল চৌধুরী ফাঁসিতলা ক্লাব ও পাঠাগারের কার্যনির্বাহী কমিটির সাথে সাংসদ মনোয়ার হোসেন চৌধুরীর শুভেচ্ছা বিনিময় ফাঁসিতলা ক্লাব ও পাঠাগারের প্রথম কার্যনির্বাহী সভা অনুষ্ঠিত ‘‘সাহিত্যে দুই মহামানব : গান্ধী ও বঙ্গবন্ধু’’ বিষয়ক আন্তর্জাতিক আলোচনা চক্রটি অনুষ্ঠিত
নোটিশ :
Wellcome to our website...

প্রকৃতির প্রেম-শেষ পর্ব

রিপোর্টার
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫৮ পূর্বাহ্ন

সুইটি বনিক
দিন শেষে কেউ কারো না
তবে হ্যা,
অন্তরে কেউ না কেউ বসত করে ঠিকি!
একটি নিষ্পাপ শিশুর জন্ম, পৃথিবীটা খুব সুন্দর
তার চে সুন্দর ভালবাসার পূর্ণ ফল!
একটা শিশুর জন্ম দেয়া মানে, একটা আকাশ আবিষ্কার করা! মনে কোনে কোথাও একটা গর্ভ, একটা অহংকার
কাওকে বোঝানোর উপায় নেই!
এত কঠিন আনন্দ শিশুর জন্মদানে!  পৃথিবীটা এত ভালবাসা ময় সব মহোদয় এর জন্য!!
 তুমি নীল আকাশ হও আমার পরাণে
হে মোর দেবতা,
আমি বাসি ফুল, নিলে তুমি তুলে
এ নিখিল কুঞ্জ মাঝে,
হিয়ায় হিয়ায় পুষ্প বিজন ঘন
মোর মন মন্দিরে, এ অর্ঘ আজি
তোমায় করি সমর্পণ,
তুমি জীবন বন্ধু, এ হৃদিমাঝে!
মহোদয়,
আমাকে নতুন জীবন দিলেন, তার ঘরে!
তার প্রথমা আমাকে নিজ থেকে বরণ করে ঘরে নিলে,
আমি অশ্রুসিক্ত!  আমি আজ সত্যি ঋণি,
বিধাতার আশীর্বাদে!
ছেলের নাম রাখলেন ” মোহন”, খুব অদ্ভুত যে নামটা মহোদয় এর নয়, তার প্রথমার!  সকলে এ নামে খুশি, কিন্তু আমার চে বেশী খুশি কেউ নয়!
আমার মহোদয় আমার কোল থেকে মোহন কে তার কোলে দিলন, সে অনেক খুশিতে কেঁদে ফেললেন!
আমি পেলাম আমার ভাল বাসার সম্মান, ওরা পেল সম্পদ!
মহোদয় যেন সকলকে খুশিতে ভরে দিলেন!
যে চাঁদের সম্মোহনে
আমার মোহন তার আলো ফিরে পেল
আমি সেই চাঁদকে হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা উজার করে দিলাম! হে আমার পৃথিবী, আর সময় চাইনা তোমার কাছে এবার – এজীবন সংক্ষিপ্ত করো প্রভু!
দিন শেষে আমি তোমারি!
কেউ শুন্য করে ফেলে যায় ধুলার মাঝে,
কেউ পূর্ণ করে ঋণি করে, যার ঋণ মৃত্যু দিয়ে ও শোধ করা যায় না!
কিছু কাল পর শোনা যায়
পলাশের পরকলের যাত্রার কথা!!
মহোদয় পাগলের প্রায়, ঘরছাড়া,
প্রথমার কোলে সম্মোহনী ” মোহন ” পরম যত্নে বেড়ে উঠে!!
      —— অসমাপ্ত —–


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর